কুমিল্লা দক্ষিনাঞ্চলর বহত্তর লাকসাম উপজলায় প্রাথমিক শিক্ষার হার দিন দিন অবনতির দিক যাছ। বসরকারী হিসাব মত দক্ষিনাঞ্চলর সর্বত্র প্রায় লক্ষাধিক শিশু কিশার প্রাথমিক শিক্ষার সুযাগ থক বঞ্চিত। উপজলাগুলাত বিদ্যালয় পড়ছ শিশু কিশারর সংখ্যা প্রায় সাড় ৬ লাখ। নানাহ কারণ জীবন-জীবিকার তাগিদ উপজলার গুলার প্রায় এলাকায় শিশু কিশাররা ঝুঁকিপূর্ন কাজ ব্যবহার হছ।
জেলা দক্ষিনাঞ্চলর বিভিন সূত্র পাওয়া তথ্য মত, উপজলাগুলাত শিশু কিশার অভিভাবকর আর্থিক অস্বছলতার নানান সমস্যা সর্বাগ্র উল্লখযাগ্য। এই বিপুল পরিমাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় গমনাযাগী শিশু-কিশারদর জন্য এ অঞ্চল রয়ছ প্রায় ৫শতাধিক সরকারী-বসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় যা প্রয়াজনর তুলনায় মাত্র শতকরা ৬৫/৭০ভাগ। বিদ্যালয় গুলাত ¯ান সংকুলানর অভাব, শিক্ষক সংকট, নানাহ অনিয়ম-অব্যব¯াপনা, দূর্নীতি, শিক্ষারমান নিয় বির্তক, কাচিং বানিজ্য, অনতিক কর্মকান্ড, পরিচালনা কমিটির দায়িত্বহীনতা, আসবাবপত্র ও শিক্ষা সরঞ্জামর স্বল্পতার কারণ বিদ্যালয় গমন শিশু কিশারদর নিরুৎসাহিত করার অন্যতম কারণ। তব বর্তমান সরকার শিশু শিক্ষার উনয়ন কাটি কাটি টাকা বরাদ্দ প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন নির্মাণ, শিক্ষা সামগ্রী প্রদান ও আধুনিক শিক্ষার উনয়ন কাজ করছ এবং জলায় প্রায় সহ¯্রাধিক উপ-আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু করার প্রক্রিয়া ইতিমধ্য সর্ম্পূূন করছ।
সূত্রগুলা আরও জানায়, শিক্ষা সরঞ্জামর ক্রমাগত মূল্য বদ্ধির ফল অনক পিতা-মাতা ইছা থাকা সত্ত¡ও সÍানর লখাপড়া চালাত পারছ না। জলা দক্ষিনাঞ্চলর প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগর এক শ্রণীর কর্মকর্তা দায়িত্বর অনিয়ম, ক্ষমতা অপব্যবহার, স্বজনপ্রীতি, স্বছাচারিতা ও বিভিন দূর্নীতির কারণ ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক ও সাধারণ শিক্ষকরা দিন দিন হতাশায় ভুগছ। সরকার প্রাথমিক শিক্ষার উপর ব্যাপক কর্মসূচী হিসব ২০১৫ সাল নাগাদ সবার জন্য শিক্ষা চাই এবং ২০১৬ সাল থক প্রাথমিক শিক্ষা সবার জন্য বাধ্যতামূলক হিসাব প্রাথমিক শিক্ষা উনয়ন প্রকল্প সরাসরি নিয়¿ন নিয়ছ। ইদানিং প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলাত রাজনতিক পরি¯িতি বিদ্যমান। নানাহ দূর্নীতি ও অবহলায় নানান সমস্যার শিকার পড় প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলা হাবুডুবু খাছ।
জলা দক্ষিনাঞ্চলর অভিভাবকদর একাধিক সূত্র জানায়, বর্তমান জলার দক্ষিনাঞ্চলর প্রত্যকটি থানায় প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি নাম শিক্ষকদর সংগঠন রয়ছ। এ সংগঠনক পুঁজি কর কতিপয় নতা ও ¯ানীয় শিক্ষা বিভাগক জিম্মি কর বিভিন খাত নিজদর আখর গুঁছিয় নিছ। এ ব্যাপার শিক্ষক নতাদর কাছ জানত চাইল তারা বলন, সরকার প্রাথমিক শিক্ষাক যথষ্ট গুরুত্ব দিয়ছন। শিক্ষক সংগঠন শিক্ষকদর স্বার্থ কাজ কর যাছ। বিভিন অভিযাগ সম্পর্ক তারা মুখ খুলত নারাজ। তব বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদ ও ¯ানীয় লাকজন বলছন ভিন কথা। বিশষ কর শিক্ষকদর বদলি বানিজ্য, পনশন, নিয়াগ, ছাত্র ভর্তি, বই বিতরণসহ নানাহ খাত অনিয়ম, দায়িত্বহীনতা ও স্বরতা¿িক ব্যব¯াপনা বিদ্যমান রয়ছ।
এ বিষয় জলা-উপজলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস জানায়, এ অফিসর কর্মকান্ড প্রতিনিয়ত রুটিন ওয়ার্ক। বিদ্যালয় গুলাত নানাহ সমস্যা দীর্ঘদিনর। অভিযাগ সম্পর্ক আমাদর জানা নই। তব লিখিত অভিযাগ পল কর্তপক্ষর সাথ পরামর্শ ক্রম তদÍর মাধ্যম অভিযুক্তদর বিরুদ্ধ আইনগত ব্যব¯া নয়া হব।


