Friday, December 5, 2025
Google search engine
Homeরাজধানীলাকসাম হাটল রস্তারায়অবধ বানিজ্য চালাছ ব্যবসায়ীরা

লাকসাম হাটল রস্তারায়অবধ বানিজ্য চালাছ ব্যবসায়ীরা



আসন পবিত্র ঈদুল আজহা ঘীর কুমিল্লা দক্ষিনাঞ্চলর বহত্তর লাকসাম উপজলাগুলার হাট-বাজারজুড় হাটল রস্তারাসহ নানান জাতীয় খাবার দাকানগুলাত অপরিছন পরিবশ, বাসী-পঁচা খাবার বিক্রি এখন যন অপন সিক্রট। ওইসব খাবার দাকানগুলাত ভজাল খাবার বিক্রি ঘির স্বা¯্য ঝুঁকি বাড়ছ এ অঞ্চলর কয়ক লাখ মানুষর। য যারমতা কর ওই সব বানিজ্য চালাছ তারা। পবিত্র রমজান মাস ¯ানীয় প্রশাসন বারবার ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করও ওদর দমাত পার নি। বিশষ কর তাদর অবধ ব্যবসার বদলত দরাত্ব এখনা কমনি।


¯ানীয় একাধিক সূত্র জানায়, আমাদর দনদিন কর্মজীবনর ব্যস্ততায় খাবারর প্রতি তমন নজর দওয়ার সময় হয় না। কাথায় খাছি, কি খাছি সটাতও আমরা গুরুত্ব দই না। হাটল রস্তারাসহ খাবার দাকানগুলাত রং বরংয়র চটকদার পণ্যর প্রতি লাভ আমাদর বশি। বিশষ কর যাদর বাসায় রানা করার সময় নই কিংবা কর্মব্যস্ততার জন্য অনক সময় হাটল রস্তারায় খাবার খত হয়। আবার ফাষ্টফুড থক নানাহ কারন ¯ানীয় চিকিৎসকগণ নিষধ করা স্বত্তও আমরা তা খাছি। তব নানান খাবার দাকানগুলার ক্ষত্র ভয়টা কি খাবার নয় বরং ভয়টা হছ খাবার প্র¯ত, পার্সল প্যাকজিং কিংবা সরবরাহ ক্ষত্র যথাযথ নীতিমালা মানা হছ কিনা ? হাটল বয়দর পাশাক, খাবার ডলিভারী ও প্র¯ত কারখানায় পরিছন পরিবশসহ অভিজ্ঞ রন্ধন সামগ্রীসহ নানাহ সরঞ্জাম সর্তকতা নই বললই চল। য যার মত কর খাবার দাকান গুলাত সরকারী কান নিয়মনীতির বালাই নই। মাঝামাঝি ¯ানীয় প্রশাসন হাটল রস্তারাসহ নানান খাবার দাকানগুলাত ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা কর অর্থদন্ড করলও ওই ব্যবসায়ীদর দমানা যায়নি।
জলা দক্ষিনাঞ্চলর ব-সরকারি হাসপাতাল একাধিক চিকিৎসক জানায়, আমরা প্রতিনিয়ত হাটল রস্তারা কিংবা নানাহ খাবার দাকান খাবার খাওয়ায় মানুষর শরীর নানাহ প্রদাহ দখা দিত পার। কারন ওইসব খাবার ব্যবহার করা হয় মনাসাডিয়াম, গøুটামট, পলিথিন, কালার রংসহ নানাহ রাসায়নিক দ্রব্য। ফল মানবদহ ডক আনত পার জটিল মারাত্মক রাগ। প্রস¯্য করত পার স্বা¯্য ঝুঁকির পথ। যদিও আমাদর দশ নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ এর ২৩ নং ধারা অনুযায়ী কান খাবার দাকানর মালিক প্রত্যক্ষ কিংবা পরাক্ষ ভাব মানব স্বা¯্যর জন্য ক্ষতিকর এমন বিষক্রিয়া সষ্টিকারী রাসায়নিক দ্রব্য কিংবা তার কান উপকরণ যমন-ক্যাডিয়াম, সগারিন, ইফরিয়া, ঘন চিনি, ক্যালসিয়াম কারবাইড দ্রব্যর ফ্লবার, ফরমালিন, সাডিয়াম, সাইপ্লামট, কিটনাশক বা বালাইনাশক, পিসিভি তলসহ খাদ্যর রন্ধক স্বাদ আকর্ষন সষ্টিকারী কান বিষাক্ত সংযাজন দ্রব্য বা পক্রিয়া সহায়ক কান খাবার এবং খাদ্য উপকরন ব্যবহার আইনগত অপরাধ। প্রতিবছর বিশ^ প্রায় ৬০ কাটি মানুষ ওইসব খাবার প্রতিষ্ঠান ভজাল ও দূষিত খাবার খয় স্বা¯্য ঝুঁকিত পড়ছ। এর মধ্য প্রায় সাড় ৪ লাখ মানুষর মত্যু ঘট। এছাড়া ওই দ্রব্যর খাবার গ্রহন জনিত কারন ৫ বছর কম বয়সর আক্রাÍ হওয়া ৪৩ শতাংশ শিশু- কিশারদর মধ্য প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজার প্রানহানী ঘট কি এ অঞ্চলর হাটল রস্তারার মালিকরা সরকারি কান নিয়মনীতি মানন না। কারন সংশ্লিষ্ট ¯াণীয় প্রশাসনর কঠার কান প্রদক্ষপ না থাকায় য যার মত কর খাবার দাকানগুলা চালাছ।


সূত্রগুলা আরও জানায়, ওইসব খাবার প্র¯তকারী প্রতিষ্ঠানগুলাত ক্ষতিকর নানাহ রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রনর ফল মানবদহ চুলকানি, জন্ডিস, ডায়রিয়াসহ নানাহ জটিল রাগর পাশাপাশি শরীরর যকত, বক্ষ, বায়ুনালী, রক্তনালী ও গলবøাডারসহ শরীরর নানান অংশ ক্ষতি সাধন করত পার। এমনকি কিডনী, হার্টসহ ক্যান্সার রাগর ঝুঁকি বাড়ায়। এছাড়া ইট ও কাঠরগুড়া মিশানা খাবারর মসল্লা, ভজ্যতল, আটা, ময়দা, মুড়ি, চাল, চিনি, মিষ্টি, চাপ, গ্রিল, হালিম, চটপটি, কক ও বি¯ুটসহ নানান জাতীয় খাবারগুলা ভজাল মুক্ত নয়। ৮৫শতাংশ মাছ ফরমালিন, শাক সবজিত বিষাক্ত ষ্প্র, ফল-ফলাদিত কার্বাইড, ইথাপন, ফ্রিজারভটিভসহ ক্ষতিকর নানাহ বিষাক্ত রাসায়নিক দ্রব্য মিশানা হছ। এত ধীর ধীর মানবদহ স্বা¯্যঝুঁকি আরও বাড়িয় দিছ। কি এসব দখার মতা এ অঞ্চল কউ কি আছ? তব উপজলা ও পরসভা স্যানটারী ইন্সপক্টর থাকলও সকলই যন রহস্যজনক কারণ নিরব দশক।
এ ব্যাপার জলা দক্ষিনাঞ্চলর বহত্তর লাকসাম উপজলা ও পরসভার সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলার কর্মকর্তাদর মুঠাফান একাধিকবার চষ্টা করও তাদর বক্তব্য নয়া সম্ভব হয়নি।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments