কুমিল্লা দক্ষিনাঞ্চলর বহত্তর লাকসাম উপজলার বিভিন ¯ান সরকারী নিয়মনীতি তায়াক্কা না কর যত্রতত্র গড় উঠা প্রায় অর্ধশতাধিক ইটভাটা গিল খাছ কয়ক হাজার একর আবাদি কষি জমি। এছাড়া ওইসব ইট-ভাটার কালা ধায়া ও বায়ু দূষন এ অঞ্চলর পরিবশ মারাত্মক ঝুঁকিত পড়ছ। এ ইট ভাটার আগুন পুড়ছ কষকর কয়ক হাজার একর ফসলী জমি। বাৎসরিক সরকারী রাজস্ব ফাঁকি দিলও ইটভাটা মালিকদর পকট ভারী হছন প্রতিনিয়ত। ¯ানীয় প্রশাসন মাঝ মধ্য অভিযান চালালও রহস্যজনক কারণ আবারও সই পুরনা অব¯ায় চলছ ইটভাটা।
জানা যায়, লাকসাম ৬টি ও মনাহরগঞ্জ ৬টি, নাঙ্গলকাট ১৯টি, বরুড়ায় ৯টি ও সদর দক্ষিন ১১টি ইটভাটায় সরকারী বিধি-বিধান না মন পুরাদম ইট তরী করছন ভাটার মালিককরা। ইটভাটা ¯াপন পরিবশ,বনবিভাগ ও কষি বিভাগর প্রয়াজনীয় কাগজপত্রর নির্দশনা অনুযায়ী হাইব্রিড হফম্যান, জিগ-জ্যাগ, ভার্টিক্যাল শ্যাফট কিলন কিংবা বিএসটিআই পরীক্ষিত নতুন প্রযুক্তির এলাকায় পরিবশ বান্ধবসহ সরকারী অন্যান্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরর প্রয়াজনীয় অনুমতি প্রয়াজন। সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলার বাৎসরিক হালনাগাদ ছাড়পত্র কিংবা প্রত্যায়নপত্র না নিয়ই ইটভাটাগুলা বিনা বাধায় অবাধ ইট উৎপাদন কর চলছ। গতবছরর চয় বর্তমান ইটর বাজার মূল্য উর্ধমুখী। সরকারী রাজস্ব ফাঁকি এবং রহস্যজনক কারন ইটর মূল্য বদ্ধির অÍরাল তদÍ চালাল অনক অজানা রহস্য বর হয় আসব বল অভিমত এলাকাবাসীর।
¯ানীয় একাধিক সূত্র জানায়, সরকারী নীতিমালা অমান্য কর সংশ্লিষ্ট দপ্তরর অনুমাদন ছাড়াই গায়র জার নিজদর খয়ালখুশি মত ইটভাটা ¯াপন কর ইট পুড়িয় এ অবধ ব্যবসা চালাছ ভাটার মালিকরা। ইট ভাটার বিরুদ্ধ বিভাগীয় পরিবশ দপ্তর মাঝ মধ্য ২/১টি মাবাইল কার্ট পরিচালনা করলও ¯ানীয় প্রশাসন কান ভূমিকা রাখত দখা যায় নি। অথচ পরিবশ সংরক্ষন আইন ১৯৯৫ (সংশাধিত ২০১০) এর ১২ ও ৪ এর ২/৩ অনুছদ অনুযায়ী আবাদী কষি জমি, পরিবশ সংকটাপন ও জনবসতি এলাক, পাঁকা সড়ক এবং আশপাশ ইটভাটা ¯াপন করা দন্ডনীয় অপরাধ। আবার ২/১টি ছাড়া অনকর প্রয়াজণীয় কাগজপত্র ও ইটতরীর উনত ও বজ্ঞানিক জ্ঞানসহ পরীক্ষিত কান সরঞ্জাম নই বললই চল। ইট প্র¯ত ও ভাটা ¯াপন আইন অনুযায়ী নিষিদ্ধ এলাকা থক কমপক্ষ ১ কিঃ মিঃ ও এলজিইডি নির্মিত সড়কর আধা কিঃ মিটারর মধ্য কান ইটভাটা হত পারব না। বিশষ কর নিষিদ্ধ এলাকায় হিসাব আবাসিক, সংরক্ষিত ও বানিজ্যিক এলাকা, পরিবশগত সংকটাপন এলাকা, কষি আবাদী জমি, বন ও বাগানক বুঝানা হয়ছ।
এ বিষয় একাধিক ইটভাটা মালিক দম্ভাক্তির সুর জানায়, আমরা নিয়ম মাফিক ভাব এবং ¯ানীয় প্রশাসনসহ বিশষ বিশষ মহলক ম্যানজ কর ইট-ভাটা চালাছি। এছাড়া বিশষ বিশষ জাতীয় দিবসগুলাত ¯ানীয় প্রশাসনক মাটাঅংকর টাকা দিত হয়। আপনারা সাংবাদিক সবকিছুই বুঝন এদশ টাকা হল সবকিছু সম্ভব। পত্রিকায় লখালখি করল কিছুই হবনা। নীচতলা থক সংশ্লিষ্ট দপ্তরর উপর তলা পর্যÍ আমাদর ঠিকরাখা আছ।